হঠাৎ করেই বুঝতে পারলাম আকাশের চাঁদটি আর বেশিক্ষন টিকছেনা !! মেঘ গুঁড় গুঁড় শব্দে আকাশ অনেক বেশী আবেগি হয়ে উঠেছে !!
তবে কি আজ, আমার মতো আকাশেরও মন খারাপ ?? ভালোই হলো, শ্রাবণের রাতের বৃষ্টি এর কথা আর কি বলবো । আসুক......
বেশিক্ষন অপেক্ষা করতে হলো না... শুরু হয়ে গেলো বৃষ্টি...
শ্রাবণের রাতভর বৃষ্টি !! আর এ বৃষ্টি থামার নয়......
এবার আষাঢ়ের আগমনে আমি সত্যি অনেক ক্ষোভভরা মনে ছিলাম,তাই বোধয় আমার সাথে ভাব জমাবার জন্যই হঠাৎ এভাবে বৃষ্টির আগমন !! বৃষ্টির প্রতি যে ক্ষোভ দেখিয়েছিলাম তা এখন একদমি নেই ।
মনটা ভয়ানক খারাপ হয়ে ছিলো...তাঁর উপর নানান ঝামেলা নিয়ে অনেকটা বেশী আওলা-ঝাওলা হয়ে অন্যমানষকই ছিলাম ।
ভাবছিলাম... মানুষের জীবন আসলে শ্রাবণের মতই । এই বৃষ্টিহীন আকাশে অসহ্য রোদের তাপ,রাতে চাঁদের সাথে সাদা-কালো মেঘের ভাব আবার হঠাৎ করেই কালো মেঘের আগমনে চিৎকার করে কান ফাটিয়ে আকাশের কান্না হয়ে বৃষ্টির আগমন ...।।
মানুষের জীবনে অনেক কষ্টই থাকে... কেও প্রকাশ করে আবার কেও প্রকাশ করতে পারেনা। আমি দ্বিতীয় গোত্রের মধ্যেই পড়ি আর এই দ্বিতীয় গোত্রের মানুষদের অবস্থা আসলেই অনেক করুন। কারন না আছে তাদের চারিপাশে কেও আর না পারে তাঁরা মন খুলে কথা বলে মনের সবটুকু ঢেলে কথা বলতে। মনের কষ্ট গুলো চাপা দিতে দিতে তারা নিজেরাই একসময় এক অচেনা গহব্বরে হারিয়ে যায় যে নিজেকেই আর খুঁজে পায়না তারা ।
আকাশের সাদা মেঘ গুলোর পাশে যখন কালো মেঘ গুলো এসে জমা হতে হয় ধিরে ধিরে তখন আকাশের সাদা মেঘগুলো সরে যায় এবং সেখানে কালো মেঘগুলো দখল নেয় ফলে পুরো আকাশটা তখন অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায় কিন্তু যখন কালো মেঘগুলো খুব ভয়নক অন্ধকার আঁধার বয়ে আনে তখন আকাশে বৃষ্টি নামে ।
কারন ঐ কালো মেঘগুলো থাকে আকাশের কষ্টের প্রতীক যা সাদা মেঘ গুলোকে সড়িয়ে দেয় এবং কষ্টের বাঁধ ভেঙ্গে যায় যখন আকাশের মেঘেরা তাদের কান্না থামাতে পারেনা,নেমা আসে বৃষ্টি ।
অবিরাম সে বৃষ্টি হয়তো অনেক্ষন চলে কিন্তু তা থেমেও যায়। কিন্তু এ থেমে যাওয়ার মানেই কি সব থেমে যাওায়া ? সব শেষ হয়ে যাওয়া ?
অনেক কষ্টই আছে মানুষকে বয়ে চলতে হয়...হাজার চাইলেও সে অপ্রিয় সত্য কষ্ট গুলো মানুষকে খুরে খুরে খায় প্রতি নিয়ত।
তবে কি আজ, আমার মতো আকাশেরও মন খারাপ ?? ভালোই হলো, শ্রাবণের রাতের বৃষ্টি এর কথা আর কি বলবো । আসুক......
বেশিক্ষন অপেক্ষা করতে হলো না... শুরু হয়ে গেলো বৃষ্টি...
শ্রাবণের রাতভর বৃষ্টি !! আর এ বৃষ্টি থামার নয়......
এবার আষাঢ়ের আগমনে আমি সত্যি অনেক ক্ষোভভরা মনে ছিলাম,তাই বোধয় আমার সাথে ভাব জমাবার জন্যই হঠাৎ এভাবে বৃষ্টির আগমন !! বৃষ্টির প্রতি যে ক্ষোভ দেখিয়েছিলাম তা এখন একদমি নেই ।
মনটা ভয়ানক খারাপ হয়ে ছিলো...তাঁর উপর নানান ঝামেলা নিয়ে অনেকটা বেশী আওলা-ঝাওলা হয়ে অন্যমানষকই ছিলাম ।
ভাবছিলাম... মানুষের জীবন আসলে শ্রাবণের মতই । এই বৃষ্টিহীন আকাশে অসহ্য রোদের তাপ,রাতে চাঁদের সাথে সাদা-কালো মেঘের ভাব আবার হঠাৎ করেই কালো মেঘের আগমনে চিৎকার করে কান ফাটিয়ে আকাশের কান্না হয়ে বৃষ্টির আগমন ...।।
মানুষের জীবনে অনেক কষ্টই থাকে... কেও প্রকাশ করে আবার কেও প্রকাশ করতে পারেনা। আমি দ্বিতীয় গোত্রের মধ্যেই পড়ি আর এই দ্বিতীয় গোত্রের মানুষদের অবস্থা আসলেই অনেক করুন। কারন না আছে তাদের চারিপাশে কেও আর না পারে তাঁরা মন খুলে কথা বলে মনের সবটুকু ঢেলে কথা বলতে। মনের কষ্ট গুলো চাপা দিতে দিতে তারা নিজেরাই একসময় এক অচেনা গহব্বরে হারিয়ে যায় যে নিজেকেই আর খুঁজে পায়না তারা ।
আকাশের সাদা মেঘ গুলোর পাশে যখন কালো মেঘ গুলো এসে জমা হতে হয় ধিরে ধিরে তখন আকাশের সাদা মেঘগুলো সরে যায় এবং সেখানে কালো মেঘগুলো দখল নেয় ফলে পুরো আকাশটা তখন অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায় কিন্তু যখন কালো মেঘগুলো খুব ভয়নক অন্ধকার আঁধার বয়ে আনে তখন আকাশে বৃষ্টি নামে ।
কারন ঐ কালো মেঘগুলো থাকে আকাশের কষ্টের প্রতীক যা সাদা মেঘ গুলোকে সড়িয়ে দেয় এবং কষ্টের বাঁধ ভেঙ্গে যায় যখন আকাশের মেঘেরা তাদের কান্না থামাতে পারেনা,নেমা আসে বৃষ্টি ।
অবিরাম সে বৃষ্টি হয়তো অনেক্ষন চলে কিন্তু তা থেমেও যায়। কিন্তু এ থেমে যাওয়ার মানেই কি সব থেমে যাওায়া ? সব শেষ হয়ে যাওয়া ?
অনেক কষ্টই আছে মানুষকে বয়ে চলতে হয়...হাজার চাইলেও সে অপ্রিয় সত্য কষ্ট গুলো মানুষকে খুরে খুরে খায় প্রতি নিয়ত।
Post a Comment