হয়তো কোন এক কাঁক ডাকা সোনালী ভোরে, কিংবা ঝাঝালো রৌদ্র তাপের দুপুরে কিংবা নিস্তেজ সূর্যের রক্তিম আভা ছড়ানো পড়ন্ত বিকেলে, কিংবা কোন এক মায়াবী জোসনা রাতে বা পাতা ঝরা শীতের দিনে, কিংবা বসন্তের নব সাজে অথবা কোন এক কদম ফোটা বর্ষাস্নাত দিনে দপ করে নিভে যাবে জীবনের বাতিটা। পৃথিবীর আলোটা ক্রমশ সংকুচিত হয়ে আসবে। বুকের ছন্দ তোলা ধুকধুকানি আওয়াজটা চির নীরব হয়ে যাবে। শরীরটা শীতল হয়ে নীরব নিশ্চল হয়ে কোন এক সোনালী খাটিয়া সাদা কাফনে মোড়া থাকবে। জীবন নামক গাড়িটা থেমে যাবে,চোখদুটি গভীর ঘুমে আছন্ন । না ফেরার দেশে পাড়ি দিতে হবে সে দেশ, সে রাজ্য অন্ধকারের রাজ্য। বাতাস তরঙ্গারে দিকে দিকে কান্নার ভয়ংকর ক্ষীন আওয়াজ তুলবে। একসময় কান্না থেমে যাবে অতঃপর বাস্তব জীবনের গহীনে আমার রেখে যাওয়া স্মৃতির অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে কালের অতল গহব্বরে।
কিছু স্মরনীয় স্মৃতি ও আমার অনুপস্থিতিতে প্রিয় মানুষের অশ্রুটায় এক ফোটা টলমলে অশ্রুর জন্ম দিবে, কিংবা হয়তো দিবে না॥ এটাই বাস্তবতা, এই বাস্তব চক্রের বাইরে যাওয়ার সাধ্য নেই। কারন ""প্রত্যেক প্রানীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে"।হয়তো অনেকটা সময় আগেই যেতে হবে আমাকে।
কিছু স্মরনীয় স্মৃতি ও আমার অনুপস্থিতিতে প্রিয় মানুষের অশ্রুটায় এক ফোটা টলমলে অশ্রুর জন্ম দিবে, কিংবা হয়তো দিবে না॥ এটাই বাস্তবতা, এই বাস্তব চক্রের বাইরে যাওয়ার সাধ্য নেই। কারন ""প্রত্যেক প্রানীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে"।হয়তো অনেকটা সময় আগেই যেতে হবে আমাকে।
Post a Comment