পৃথিবীর সব কিছু তোমার পছন্দ হবে না,  পৃথিবীর সব গান তোমার শুনতে ইচ্ছে হবে না, । পৃথিবীর সব কবিতার ছন্দ তোমার জীবনের সাথে মিলবে না ... পৃথিবীর সব কথা তোমার ভালো লাগবে না।। সব মানুষ কে তোমার সহ্য হবে না ।। সব উপদেশ তোমার কাজে লাগবে না ... সবার মানসিকতা তোমার সাথে মিলবে না।।
যা ভালো লাগে না, Ignore করো , আস্তে করে Skip করো ।।একটা গান ভালো লাগে নাই, শুনো না সেই গান। Delete করে দাও Play List থেকে, সমস্যা তো নেই।। কিন্তু গানও শুনবে, আবার গান কে দশটা গালি দিয়ে চিৎকার করবে, অভিযোগ করবে আবার অবহেলা করবে ... ব্যাপারটা মোটেই ভাল না ।।
সব অপছন্দনীয় জিনিসের একটা শান্তিপূর্ণ প্রতিক্রিয়া আছে। সেই প্রতিক্রিয়ার নাম  চুপচাপ এড়িয়ে যাওয়া।। ইংরেজিতে বলা হয়ঃ "SILENTLY IGNORING"
সব অপছন্দনীয় জিনিসের একটা অশান্তিপূর্ণ প্রতিক্রিয়া আছে।। সেই প্রতিক্রিয়ার নামঃ "অযথা চিল্লাপাল্লা করা" ... সুন্দর ইংরেজিতে সেটাকে বলা হয়ঃ "WHINING" অসুন্দর ইংরেজিতে বলা হয়ঃ "BITCHING"
চাইলেই চারপাশের অনেক কিছুই এড়িয়ে যাওয়া যায় ।।

আমরা সবাই কমবেশি কোন না কোন কাজে বিজি থাকি। তখন প্রিয় মানুষটি কল দিল, আপনি কেটে দিলেন, পর পর কয়েক বার কল দিল আপনি কেটে দিলেন। প্রিয় মানুষটি রাগ করলো, অভিমান করলো। তারপর ফ্রি হয়ে তাকে কল দিলেন, সরি বললেন, সব আগের মত ঠিক হয়ে গেলো। তারপর পর পর কয়েকবার এমন করলেন, আবার রাগ-অভিমান, আবার সরি, এভাবে দিনের পর দিন চলতে লাগলো। আপনি ভাবছেন কিছুই হবেনা, সরি বলেই সমাধান হয়ে যাবে, তবে এরকম বার বার হওয়ার ফলে, প্রিয় মানুষটির মনে দাগ পড়তে থাকবে, এভাবে পর পর কয়েকটি দাগ পড়বে, একটা সময় দাগ পড়ার মত আর যায়গা থাকবে না, তখন হাজারটা সরি, কানে ধরা, এগুলো মুল্যহীন হয়ে যাবে। আর ঠিক এভাবেই সুন্দর সম্পর্কের ফাটল ধরে, আর একটা সময়, সব শেষ।
যখন আপনি বিজি থাকেন, তখন অন্তত একটি মেসেজ দিয়ে বিজি থাকার কারণটা বলে দিতে পারেন, এইটুকু করলে কি খুব বেশী ক্ষতি হয়ে যাবে?

প্রিয় মানুষটি আপনাকে ঘন্টায় ঘন্টায় কল দেয়, কারণে-অকারণে এটা ওটা বলে, আর আপনার কাছে এগুলো বিরক্ত মনে হয়, কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কেন এমন করে...?? হয়তো ব্যস্ততার কারণে ভাবনার সময় পাননি। প্রিয় মানুষটি আপনাকে খুব বেশী ভালোবাসে বলে এমনটা করে, সে আপনার কাছে একটু সময় চায়, অফুরন্ত ভালোবাসা চায়। হয়তো দেরী করে আপনি সেটা বুঝতে পারলেন, আর যখন পারলেন তখন সেই রাগ করার মানুষটি আপনার পাশে নেই, আর তখন হতাশ হওয়া ছাড়া কিছুই নেই।
.
দিন শেষে আমরা সবাই একজনকে খুব বেশী মিস করি, একজনকে ভেবে ঘুমাতে যাই, আর তাকেই আমরা ভালোবাসি। দেরী করে হলেও সেটা একদিন আমরা বুঝতে পারি।
.
প্রিয় মানুষ গুলোর চাওয়া খুব কম হয়, একটু খানি সময়, একটু খানি Take care, আর অনেক গুলো ভালোবাসা। ভালোবাসা বেঁচে থাকে আদরে- যত্নে, মান-অভিমানে, তবে অবহেলায় নয়।
.
হাজার ব্যস্ততার মাঝে ভালোবাসার মানুষটিকে সময় দিন, তার পাশে থাকুন, তাকে বুঝুন। বেঁচে থাকুক ভালোবাসা আপন মানুষটিকে ঘিরে।

বুকের ভেতরের অনুভূতি গুলো অন্য একটা মানুষের উপস্থিতি আর অনুপস্থিতির উপর যখন নির্ভর করে, তখন বুঝতে হবে তুমি আর মানুষ নেই ।। কারো হাতের পুতুল হয়ে গিয়েছ , পুতুল কিন্তু মানুষের মতই।। মানুষের মত তার হাত পা চোখ নাক সব থাকে, শুধু পুতুলের হাতে একটা সুতো বাঁধা থাকে । সেই সুতোর মালিক অন্য একটা মানুষ ।
একবার অন্যের হাতে সুতো দিয়ে দিলে এরপর চাইলেও আর সুতো ছেঁড়া যায় না ।। চোখ বুঁজে বিশ্বাস করে কারো হাতে সুতোটা তুলে দেয়ার আগে তাই ভাবতে হয়।। এখন হয়তো সুতোর টানটা খুব ভালো লাগছে, একটা সময় সুতোর মালিক যখন চলে যাবে দূরে, ঐ টানটাই ব্যথা দিবে ... ভীষণ যন্ত্রণা দিবে ...।।

মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ঘড়ির কাঁটাটাকে জোর করে পেছনে সরিয়ে দেই তাহলে ফিরে যেতে পারতাম কিছু মাস, কয়েক বছর আগের স্বর্ণালী সেই অতীতের সময় গুলোতে।। নিরব, নিস্তব্ধ এই বর্তমান আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের বেদনায় তাহলে আর কুঁকড়ে থেকে হৃদয়টা ক্ষত-বিক্ষত হতো না।

মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় জীবনটাকে ঝলমলে আলো দিয়ে আলোকিত করে রাখি দুঃখ, কষ্ট, বেদনা নামক শব্দ গুলোকে আস্তা কুঁড়ে ছুঁড়ে দিয়ে জীবনটাকে করে তুলি ফ্লাডলাইটের আলোর মত আলোকময়।

মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ছুটে যাই সাগরের সেই পাড়ে যেখানে জীবনের জমে থাকা কষ্ট গুলোকে সাগরের জলের সাথে মিশিয়ে দিয়ে জীবনকে শুরু করা যায় নতুন করে।

মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় হাত বাড়িয়ে ধরি পূর্ণিমার ঐ চাঁদ যেখানে লুকিয়ে থাকে অব্যক্ত সব অনুভূতি জাগতিক সকল না পাওয়ার ব্যাথা ভুলে ভেসে যেতে ইচ্ছে করে পূর্ণিমার ঐ স্রোতে।

দিন দিন মাঠা ব্যাথাটা বেড়েই চলেছে। কোন ভাবেই কিছু হচ্ছে না, তবে কি সত্যি সত্যি...।। হ্যাঁ, সত্যি সত্যি...।। ডাক্তার দেখাতে দেখাতে আমি ক্লান্ত, এখন আর ভাললাগে না। ক্ষণিকের জন্য কেন তবে কমে যায় ব্যাথাটা !! মনে হয় মাঝে মাঝে ঘুমায় আর আমাকে বাঁচার স্বপ্ন দেখায়। আমি তো স্বপ্ন দেখতে চাই না। মাথার ব্যাথা টাও আমাকে নিয়ে খেলে...!!! কি যে অসহ্য সে ব্যাথা, কি যে যন্ত্রনা...।। আর পারি না...
মাঝে মাঝে বাঁচতে ইচ্ছা করে, মাঝে মাঝে জীবনটা কে খুব বেশি অসহ্য লাগে। তখন দিন গুনি কবে পৃথিবী ছাড়তে পারবো, যেমনটা এখন গুনতেছি...।
জীবন থেকে পালিয়ে বাঁচতে চাই না, চিরদিনের জন্য বিদায় নিতে চাই...।।

হোঁচট হোঁচট খেতে খেতে একটি সময় কেমন যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। তখন না পিছনে ফেরা যায়, না সামনে আগানো যায়, না ঐ জায়গায় দাড়িয়ে থাকা যায়। এই পরিস্থিতিটা অনেক বেশি জটিল, এতোটাই জটিল যে দাঁতে দাঁত চেপে ধরেও সহ্য করা যায় না।
অনেক সময় অনেকের কাছ থেকে অনেক রকম প্রশ্ন আসে। তার মধ্যে একটি হলো- তোমার কি মন খারাপ...?? এই প্রশ্নটা যখন কেউ আমাকে করে তখন খুব বেশি বীব্রত অবস্থায় পরি। তখন অট্ট হাসি দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করি। হাঁসির রহস্য কেউ কখনো বুঝে না, রহস্য খোঁজার চেষ্টাও করে না।
আসলে মন খারাপ বিষয়টা একেক জনের একেক রকম। একেক জনের মন খারাপ একেক রকম, Definition টা ভিন্ন । মন খারাপ থাকলে কেমন যেন প্রকাশ করতে ইচ্ছা হয় না। প্রকাশ করে কি হবে...??? আদৌ কি কিছু হবে...?? না কিছু হবে না।  মন খারাপের কারন কেউ খোঁজে না। সবাই মন খারাপ কিনা এটাই জানতে চায়, জানা পর্যন্তই শেষ...।। জানা হয়ে গেলে আর কিছু নেই।।।
ব্যাঙ এর যেমন কখনো সর্দি লাগে না, কারণ ব্যাঙ সব সময় পানির মধ্যেই থাকে।
তেমনি আমারও কখনো মন খারাপ থাকে না।


প্রিয় সব কিছুই প্রিয়। প্রিয় এক দিনে হয় না, আস্তে আস্তে সময় গড়াতে গড়াতে হয়। একটা জিনিস প্রিয় হতে অনেক সময় লাগে, প্রিয় হতে মনে জায়গা দিতে হয়, মন দিয়ে তা ভাবতে হয়।

খুব প্রিয় গানটাও একটা সময় একঘেয়ে লাগে। এক সময় যে গানটা "ON REPEAT" এ ঘন্টার পর ঘন্টা চলতে থাকতো, সেই গানটাও একটা সময় ২ সেকেন্ডের মাথায় SKIP করতে ইচ্ছে হয়। যে গানের কথা গুলো মনের অজান্তেই গুন গুন করতে তুমি, সেই গানের কথা গুলোও এক সময় আর ভালো লাগে না ।। কেমন যেন একটা অনুভুতি হয় তখন।

খুব প্রিয় খাবারটাও একটা সময় মুখে তুলতে ইচ্ছে হয় না। প্রিয় বইটার উপরেও এক সময় ধূলো পড়ে যায়, একদমই মুছতে ইচ্ছে হয় না।।

"প্রিয়" মানেই এই না যে দিনে ২৪ ঘন্টা সপ্তাহে ৭ দিন আজীবন তাকে একই রকম ভাবে ভালো লাগবে, ভালো লাগতে হবে।। মাঝে মাঝে খুব প্রিয় মুখটা দেখেও কেন জানি বুকের ভেতরে আলাদা কোন অনুভূতি হয় না।। খুব প্রিয় কন্ঠটা শুনেও মধুর কোন অনুভূতি হয় না।।

তার মানে এই না যে, প্রিয় মানুষটা, প্রিয় গানটা, প্রিয় কবিতার লাইনটা কিংবা প্রিয় কন্ঠটা কে "বাতিল" এর খাতায় ফেলে দিতে হবে।। দিনের পর দিন একটু একটু করে জমা হওয়া ভালোবাসা দিয়ে গড়া ঐ "প্রিয়" জিনিসটা, "প্রিয়" মানুষটা  এক মূহুর্তের "ভালো না লাগা" এর জন্য তাকে বাতিল করে দিতে নেই । তাকে বিদায় বলে দিতে নেই।
ক্ষণিকের "ভালো না লাগা" এর অনুভুতির জন্য ধরে নেওয়া ঠিক না যে "ভালোবাসা মরে গেছে" "ভাললাগার অনুভুতি মরে গেছে"। ভালোলাগা মরে না । হয়তোবা ভালোলাগা চুপিসারে ঘুমিয়ে পড়ে। ঘুমিয়ে থাকা ভাললাগাকে,  ভালোবাসাকে সময় দাও একটু।। কিছু সময় পার হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। ঝোঁকের মাথায় কাউকে বা কোন কিছুকে DELETE করে দিতে নেই। হয়তোবা এই মূহুর্তে, তোমার কোন অনুভূতি হবে না, কিন্তু একটু পরেই যখন ভালোলাগাটা  ঘুম থেকে জেগে উঠবে, তখন তোমার বুকের ভেতরটা হাহাকার করে উঠবে..।।তখন নিজের মন কেই বার বার বকবে আর প্রশ্ন করবে কেন এই ছোট্ট বিষয় নিয়ে এতো কিছু হলো, কেন একটু তেই রেগে গিয়ে এতো কিছু করলে।।

দুম করে "DELETE" বাটনটা চেপে দেয়ার আগে একটু ভেবে নিও।। তুমি হয়তো অনুভূতিটা বুঝার পরে ফিরে যাবে আবার, কিন্তু অপর পাশের মানুষটার হয়তো ততোক্ষণে সব কিছু তছনছ হয়ে গেছে, সে হয়তো পাগল প্রায় হয়ে গেছে, সাজানো সব কিছু ঝড়ের মতো উড়ে গেছে।

আমাদের জীবনে কাউকে ফেরত আনার জন্য কোন "UNDO" বাটন নেই। পেছনে ফেরত যাওয়ার জন্য কোন "REWIND" বাটনও নেই।। শুধু একটা "আফসোস" নামের বাটন আছে।। হঠাৎ কিছু না ভেবে সেই বাটনটা চেপে দিলে বড্ড কষ্টের একটা অনুভূতিতে হৃদয়টা দুমড়ে মুচড়ে যায় ।।

আমাদের মন - মেজাজ সব সময় এক রকম থাকে না। নানা পরিস্থিতে মন অনেক সময় খারাপ থাকতেই পারে, মনে নানা প্রশ্ন জাগতেই পারে, ভাললাগার অনুভুতিতে একটু ভাঁটা পরতেই পারে। তাই বলে এই না যে ভাললাগার অনুভুতি, ভাললাগা শেষ হয়ে গেছে।

"ভালো না লাগা" নিয়ে হয়তো বাঁচা যায়।। কিন্তু দুমড়ানো মোচড়ানো হৃদয় নিয়ে বাঁচা যায় না ।। খুব কষ্ট হয়, ভীষণ যন্ত্রণা হয়।।

কোন এক সময় রাস্তা পাড় হতে ভয় পেতাম,
আজ একা একাই জগৎ ঘুরে বেড়াই।
কখনো ক্লাস এ প্রথম হওয়ার জন্য পড়তাম,
এখন টাকা উপার্জন করার জন্য পড়ি।
আগে একটু আঘাতে কেঁদে ফেলতাম,
আজ হাজার কষ্ট বুকে নিয়েও হাসি।
আগে বন্ধুর সাথে একটুতেই ঝগড়া, একটুতেই মিলন হতো,
আর আজ অল্প কথাতেই সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়।
সত্যি, জীবন অনেক কিছু শিখিয়ে দিল।।
বুঝে উঠার আগেই জীবন অনেক বড় করে দিল...।।

"দুই পাশে দুইটা মানুষই একই অপেক্ষা, কোন ফলাফল আসে না।। একজন কে পা আগাতে হয়, একজন কে মুখ খুলতে হয় ।।
"Ego" টা কে এক মূহুর্তের জন্য সরিয়ে দিয়ে একজন কে "SORRY" বলতে হয় । নীরবতা কে একটা বারের জন্য ভেঙ্গে দিয়ে একজন কে খোঁজ নিতে হয়। অভিমান কে ছুটি দিয়ে কুচকানো কপালটা সোজা করে দুটো কথা বলতে হয়।।
"কে কথা বলবে  আগে..?? কে এক পা এগোবে আগে ..?? কে সেই একজন ..??"
"তুমি.. !!"
"কেন আমি ?? কেন সে না ??" - এই প্রশ্নটা করা যাবে না কখনো।। সব প্রশ্ন করতে হয় না, মাঝে মাঝে কোন কোন প্রশ্ন "SKIP" করতে হয় ।।
ক্ষণিকের এই জীবন, মুঠো ভরা "Ego" আর "অভিমান" নিয়ে ছটফট না করে মুঠোটা খুলে দাও না।।  ওপাশের মুঠোটাও খুলে যাবে।। আঙ্গুলের ফাঁকে বরং আঙ্গুল থাকুক, ঠোঁটের কোণে না হয় হাসি থাকুক।।
বুকের খাঁচাটা খুলে "রাগ" টাকে বের করে দেই।। কি হবে এতো রাগ, অভিমান করে ছোট্ট এই জীবনে। জীবনটা তো খুবই ছোট, থাকুক না সে ছোট্ট জীবন ঠোঁটের কোনে হাসি আর আনন্দ ঘিরে।।  

কাছের মানুষদের জন্যই আমাদের যত আকুতি, যত চাওয়া। মাঝে মাঝে ডুব মারতে হয়, আড়াল হতে হয়...।। একটু খানি আড়াল হলেই কাছের মানুষ চেনা যায়।। দরজাটা খুলে রাখলে অনেক মানুষ আসে, হিসাব রাখা যায় না।। দরজাটা আটকে ঝিম মেরে বসে থাকলেই টুক টুক করে ক'জন কড়া নেড়ে খোঁজ করে, ওটা ঠিকই গোণা যায় ।

হাসির সাথে সাথে হাসবে এমন মানুষের অভাব নেই।। কান্নার সাথে কাঁদবে এমন মানুষেরও অভাব নেই।। চুপচাপ থাকার মূহুর্তে মুখে হাসি ফোটাবে, এমন মানুষেরই বড্ড অভাব।। আড়ালে কাঁদছো কিনা, ঐটুকু খোজ নেওয়া আর বুঝে নেওয়ার মানুষেরই বড্ড অভাব ।।

MARI themes

Powered by Blogger.