খুব ইচ্ছে ছিল কোন এক পড়ন্ত বিকেলে তোমার হাতটি ধরে রেল লাইন এর উপর দিয়ে জোতা জুড়ো হাতে নিয়ে হেঁটে যাবো । হেঁটে যাবো কোন এক দিকে, হেঁটে যাবো কোন এক লোকালয় বিহীন জায়গায়। থাকবে না ঘরে ফেরার টান, ফিরবো না আর নীড়ে। রইবো আমি তোমার চোখ দুটি জুড়ে। হেঁটে যাবো তোমার ঐ মায়াবী চোখে তাকিয়ে , হারিয়ে যাবো তোমার ঐ চোখের মাঝে। তোমার ঐ চোখে ডুব দিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলতে চাই, তোমার চোখের মাঝে আমায় খুঁজে পেতে চাই। আমার মনের গভীর থেকে তোমায় কিছু বলতে চাই। চোখের ভাসা যদি বুঝতে পারো তবে বুঝে নিয়ো চোখে চোখে, চোখেরই কোনে।।
হাটা হয়নি, হয়নি আলতো করে তোমার হাতটি ধরা..।। হয়নি তোমার চোখে চোখ রেখে মনের কথা বলা...।।
<বিঃদ্রঃসম্পূর্ণ-ই কাল্পনিক। বস্তবতায় এর কোন অস্তিত্ব নেই। আদৌ কখনো বাস্তবে রুপ নিবে কিনা জানি না।>
হাটা হয়নি, হয়নি আলতো করে তোমার হাতটি ধরা..।। হয়নি তোমার চোখে চোখ রেখে মনের কথা বলা...।।
<বিঃদ্রঃসম্পূর্ণ-ই কাল্পনিক। বস্তবতায় এর কোন অস্তিত্ব নেই। আদৌ কখনো বাস্তবে রুপ নিবে কিনা জানি না।>
কিছু মনে করো না বন্ধু,
ReplyDeleteলেখালেখি শুরু করেছো ভালো কথা, কিন্তু একটা কথা বলি, তোমার কবিতা গুলো পরলাম, কিছু মনে করোনা তোমার কবিতার মাঝে কোন টান খুজে পাই নাই, সব গুলোর মাঝেই আক্তাই থিম কাজ করছে তা হলো তোমার ছন্ন ছাড়া মনের কল্প কাহিনি,কিন্তু বন্ধু পাঠক হিসেবে বলছি অনুভতি গুলোকে কোন কাহিনির মাঝে ড়ূপ ঢাণ কোড়টে পারো, বার বার নিজের হয়ে কেন প্রকাশ করছো, আবেগের আত টান থাকলে লেখা বেশি পরতে ভালো লাগে না এটা জানোতো? লেখায় আবেগ কমাও নিজের মনের মাঝে যেঁ আবেগ আছে সেটাকে অন্নের মাঝে প্রত্যক্ষ হয়ে কেন প্রকাশ করছ বারবার, যেমন লিখেছ খোলসের আবরনে আমি। এই লেখাটাই যদি ভিন্ন ভাবে লিখতে তাহলে ভালো হতো, অন্য একটা কাল্পনিক চরিত্রের মাঝে তোমার অনুভতি গুলোকে প্রকাশ করলে সেটার মান অনেক বেরে যায়। আশা করি বুঝতে পেরেছো কি বলতে চাইছি।
অনেক ধন্যবাদ দোস্ত। আশা করি পরবর্তীতে বিষয়টা মাথায় রেখে লিখবো...
Delete