“বন্ধুত্ব” নামটার মাঝেই আত্মার একটা সম্পর্ক জড়িত। বন্ধুত্ব নিয়ে লিখতে বসলে লিখে শেষ করা যাবে না, আবার এক লাইনেই শেষ দেওয়া যায়।
পৃথিবীতে সবার উপরে বাবা-মা। যাদের সাথে অন্য কারো তুলনা হয় না, তাঁরা অতুলনীয়। বাবা-মা যখন কোন কারণে ধমক বা বকা দেয় তখন আমাদের মনের দুঃখ-কষ্ট প্রকাশ করার জন্য কার কাছে যাই...?? মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য প্রথমেই আমরা যাই আমাদের খুব কাছের, আপন প্রিয় বন্ধুটির কাছে। আমরা কিন্তু ভাই- বোন এর কাছে যাই না, যাই সেই বন্ধুটির কাছেই যার কাছে মনের সব কথা, মনের সব কষ্ট, সব ইচ্ছা নিঃদ্বিধায় প্রকাশ করতে পারি। যার কাছে মনে কষ্ট গুলো বলে নিজেকে হালকা করা যায়। এই প্রিয় Best Friend- এর কাছে কিছু বলতে আমাদের কোন সঙ্কোজ হয় না, বাঁধা আসে না কিন্তু কেন হয় না তা কি একবার ভেবে দেখেছেন…?? এই মানুষটাকে আমরা এতোটাই বেশি বিশ্বাস করি, আস্থা রাখি যে তাদের কাছে নিজের সব কিছু Share- করতে দুইবার ভাবতে হয় না।
Best Friend-এর কাছে কেউ কখনো কিছু লুকোয় না। সেটা যে বিষয়েই হোক না কেন, যাই হোক না কেন। ভালো – খারাপ যাই হোক না কেন তার কাছে বলার আগ পযন্ত আপনার পেটের ভাত হজম-ই হবে না, না বলে থাকতেই পারবেন না। আপনার মনে যদি এই ধারনা থাকে যে এই কথাটি বললে হয়তো আমাকে খারাপ ভাববে বা বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে যাবে বা অন্য কিছু ভাববে। তাহলে আমি নিঃদ্বিধায় বলতে পারি তাকে আপনি Best Friend-ভাবেন না, আপনাদের মাঝে বন্ধুত্বটা এখনো হয়নি। আর সে আপনার সব জেনেও যদি আপনার পাশেই থাকে, আপনাকে সঠিক পথে আনে বা ভালো কিছু করার উৎসাহ দেয় তাহলে সেই আপনার Best Friend।
Best Friend-এমন একটা সম্পর্ক যার সাথে থাকলে, যে পাশে থাকলে সব কিছুই নিজের মনে হয়, মনের মাঝে এক ধরনের সাহস সঞ্চয় হয়, যে কোন অসাধ্য কাজ করার দুঃসাহস মনে সঞ্চয় হয়।।
আমরা একমাত্র বন্ধুর কাছেই আমাদের গোপন সব কথা, সব কিছু বলে থাকি। তার প্রতি এতোটা আস্থা আছে বিধায়ই কিন্তু বলে থাকি। তাকে আমরা বিশ্বাস করি, সেও কিন্তু আপনার এই গোপন কথা তার নিজের মাঝেই রেখে দেয়। কারণ সেও জানে তাকে আপনি কতোটা আপন ভাবেন, কতোটা বিশ্বাস করেন আর কতোটা আস্থা রেখে তাকে আপনার মনের কথা গুলো বলেছেন। আমরা কখন কি করি, না করি সবই সেই বন্ধুটি জানে। কারণ, আপনি যদি সত্যি তাকে Best Friend- ভেবে থাকেন তাহলে তাকে না জানিয়ে কিছু করতেই যাবেন না, না জানিয়ে কিছু করার কথা ভাবতেই পারবেন না।
তাই বলে এই না যে তাদের সাথে আমাদের কথা কাটাকাটি হয় না, ঝগড়া হয় না। কিন্তু সেই ঝগড়া, কথা-কাটাকাটি খুবই ক্ষণিকের জন্য, খুবই অল্প সময়ের মধ্যেই সীমাবধ্য থাকে। আত্না ভালো না থাকলে জীবন চলবে কিভাবে। তাইতো আত্না ভালো রাখতে সব ঝগড়া এমনিতেই মিলমিশ হয়ে যায়।
যখন আপনার মনে হবে এই কথা, এই কাজের কথা বন্ধুকে বললে বা জানতে পারলে আপনি ছোট হবেন, আপনার সন্মান কমে যাবে তাহলে ধরে নিন তাকে কখনো আপনি আপন কেউ ভাবেন নি, বন্ধু ভাবেন নি।।
বন্ধুত্ব হবে স্বচ্ছ কাচের মতো, যার এক পাশ থেকে অপর পাশ দেখতে পাবেন।
বন্ধু অনেক থাকে, কিন্তু বুকে জড়িয়ে কাঁদার মত বন্ধু এক জনই থাকে। সেই আপনার আপন একজন, সেই আপনার বন্ধু; আত্মার বন্ধু।
বন্ধুত্ব কি তা তখনই বুঝবেন যখন হারিয়ে ফেলবেন। তাকে হারিয়ে ফেলবেন না, তাকে হারালেন মানে জীবন থেকে অনেক বড় কিছু হারালেন।
পৃথিবীতে সবার উপরে বাবা-মা। যাদের সাথে অন্য কারো তুলনা হয় না, তাঁরা অতুলনীয়। বাবা-মা যখন কোন কারণে ধমক বা বকা দেয় তখন আমাদের মনের দুঃখ-কষ্ট প্রকাশ করার জন্য কার কাছে যাই...?? মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য প্রথমেই আমরা যাই আমাদের খুব কাছের, আপন প্রিয় বন্ধুটির কাছে। আমরা কিন্তু ভাই- বোন এর কাছে যাই না, যাই সেই বন্ধুটির কাছেই যার কাছে মনের সব কথা, মনের সব কষ্ট, সব ইচ্ছা নিঃদ্বিধায় প্রকাশ করতে পারি। যার কাছে মনে কষ্ট গুলো বলে নিজেকে হালকা করা যায়। এই প্রিয় Best Friend- এর কাছে কিছু বলতে আমাদের কোন সঙ্কোজ হয় না, বাঁধা আসে না কিন্তু কেন হয় না তা কি একবার ভেবে দেখেছেন…?? এই মানুষটাকে আমরা এতোটাই বেশি বিশ্বাস করি, আস্থা রাখি যে তাদের কাছে নিজের সব কিছু Share- করতে দুইবার ভাবতে হয় না।
Best Friend-এর কাছে কেউ কখনো কিছু লুকোয় না। সেটা যে বিষয়েই হোক না কেন, যাই হোক না কেন। ভালো – খারাপ যাই হোক না কেন তার কাছে বলার আগ পযন্ত আপনার পেটের ভাত হজম-ই হবে না, না বলে থাকতেই পারবেন না। আপনার মনে যদি এই ধারনা থাকে যে এই কথাটি বললে হয়তো আমাকে খারাপ ভাববে বা বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে যাবে বা অন্য কিছু ভাববে। তাহলে আমি নিঃদ্বিধায় বলতে পারি তাকে আপনি Best Friend-ভাবেন না, আপনাদের মাঝে বন্ধুত্বটা এখনো হয়নি। আর সে আপনার সব জেনেও যদি আপনার পাশেই থাকে, আপনাকে সঠিক পথে আনে বা ভালো কিছু করার উৎসাহ দেয় তাহলে সেই আপনার Best Friend।
Best Friend-এমন একটা সম্পর্ক যার সাথে থাকলে, যে পাশে থাকলে সব কিছুই নিজের মনে হয়, মনের মাঝে এক ধরনের সাহস সঞ্চয় হয়, যে কোন অসাধ্য কাজ করার দুঃসাহস মনে সঞ্চয় হয়।।
আমরা একমাত্র বন্ধুর কাছেই আমাদের গোপন সব কথা, সব কিছু বলে থাকি। তার প্রতি এতোটা আস্থা আছে বিধায়ই কিন্তু বলে থাকি। তাকে আমরা বিশ্বাস করি, সেও কিন্তু আপনার এই গোপন কথা তার নিজের মাঝেই রেখে দেয়। কারণ সেও জানে তাকে আপনি কতোটা আপন ভাবেন, কতোটা বিশ্বাস করেন আর কতোটা আস্থা রেখে তাকে আপনার মনের কথা গুলো বলেছেন। আমরা কখন কি করি, না করি সবই সেই বন্ধুটি জানে। কারণ, আপনি যদি সত্যি তাকে Best Friend- ভেবে থাকেন তাহলে তাকে না জানিয়ে কিছু করতেই যাবেন না, না জানিয়ে কিছু করার কথা ভাবতেই পারবেন না।
তাই বলে এই না যে তাদের সাথে আমাদের কথা কাটাকাটি হয় না, ঝগড়া হয় না। কিন্তু সেই ঝগড়া, কথা-কাটাকাটি খুবই ক্ষণিকের জন্য, খুবই অল্প সময়ের মধ্যেই সীমাবধ্য থাকে। আত্না ভালো না থাকলে জীবন চলবে কিভাবে। তাইতো আত্না ভালো রাখতে সব ঝগড়া এমনিতেই মিলমিশ হয়ে যায়।
যখন আপনার মনে হবে এই কথা, এই কাজের কথা বন্ধুকে বললে বা জানতে পারলে আপনি ছোট হবেন, আপনার সন্মান কমে যাবে তাহলে ধরে নিন তাকে কখনো আপনি আপন কেউ ভাবেন নি, বন্ধু ভাবেন নি।।
বন্ধুত্ব হবে স্বচ্ছ কাচের মতো, যার এক পাশ থেকে অপর পাশ দেখতে পাবেন।
বন্ধু অনেক থাকে, কিন্তু বুকে জড়িয়ে কাঁদার মত বন্ধু এক জনই থাকে। সেই আপনার আপন একজন, সেই আপনার বন্ধু; আত্মার বন্ধু।
বন্ধুত্ব কি তা তখনই বুঝবেন যখন হারিয়ে ফেলবেন। তাকে হারিয়ে ফেলবেন না, তাকে হারালেন মানে জীবন থেকে অনেক বড় কিছু হারালেন।
Post a Comment