চেনা মানুষ অচেনা হওয়াটা যতোটা'না স্বাভাবিক তার চেয়ে বেশি অস্বাভাবিক লাগে আমার কাছে। প্রতিদিন আমি একটু একটু করে মানুষ চিনি, আর অল্প অল্প করে বড় হই। আজব এ শহরে মানুষের যে কত রূপ, কত রঙ্গ যে জানে সেই মানুষ গুলো...!!
অনেক দিনের চেনা মানুষ টিকেও হঠাৎ কেমন যেন অচেনা লাগে, তার কথায়-ব্যবহারে টাকে চেনা যায় না । আবার অল্প ক'দিনের পরিচিত মানুষটিও কেমন মুহূর্তেই আপন করে নেয়, আপন হয়ে যায়। বিপদে যার এগিয়ে আসার কথা সবার আগে, তাঁকে অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না আশেপাশে। যাকে কখনোই আশা করেন নি, তাঁকেই হয়তো পেয়ে যেতে পারেন কষ্টের দিনে। সেই আপনার চোখের জ্বল মুছে দিবে, কষ্টে পাশে থাকবে, মুখে হাঁসি ফোঁটাবে আর যদি কাউকে না পান, দেখবেন নিজের মাঝেই অন্য এক আমির অস্তিত্ব টের পাবেন। এই আমিত্বটা স্রষ্টার দান। যার কেউ নেই, তাঁর জন্যও মনে হয় কেউ একজন থাকেন। কিন্তু আমরা তা বুঝি না, আমরা তা অনুভব করতে পারি না। কেউ একজন আছেন, কেউ একজন থাকবেই।
কেউ কেউ মানুষকে কষ্ট দিয়ে পৈশাচিক আনন্দ পায়। বিপদে হাত না ধরে কষ্ট দিতেই যেন পছন্দ করে, কষ্টে পাশে না দাঁড়িয়ে দূর থেকে উপহাসের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। অনেক ক্ষতি করার পরেও যখন সে দেখে, ক্ষতিগ্রস্থ মানুষটি তারপরেও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে এগিয়ে চলেছে, তখন সে ঈর্ষান্বিত হয়। নিরীহ মানুষটির সাময়িক কষ্ট হয়, কিন্তু একদিন সে-ই কিন্তু জয়ী হয়। একটা সময় সেই কিন্তু সব চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়, মনের দিক থেকে একটা সময় সব চেয়ে কঠিন হয়। এতো বেশি কঠিন যে পাথরকেও যেন হার মানায়।
যে মানুষটা একটা সময় একটুতেই কষ্ট পেতো, একটুতেই চোখে জল গড়িয়ে পড়তো সেই মানুষটা হোঁচট খেতে খেতে উঠে দাঁড়ায়, কষ্টকে বস্তা বন্ধী করে পাথর করে মনে রেখে দেয়। পাথরও হয়তো একটা সময় ভাঙ্গে, গলে যায় কিন্তু এই মানুষটার মন গলে না। কারণ এই মনটা কষ্টে লালিত, নিঃসঙ্গতার চাদরে পালিত, মিথ্যা কথায় মন ভাঙ্গনের সুতোয় গড়া...।।
এই মনটা কি এতোটা পাথর হতো যদি চেনা মানুষ চেনাই থাকতো...!!?? যদি হাতটা কেউ বাড়াতো, যদি কষ্টের মাঝে, একা থাকার মাঝে একটু কেউ ভরসা দিতো, কেউ একজন সঙ্গী হতো পথ চলার...!!
অনেক দিনের চেনা মানুষ টিকেও হঠাৎ কেমন যেন অচেনা লাগে, তার কথায়-ব্যবহারে টাকে চেনা যায় না । আবার অল্প ক'দিনের পরিচিত মানুষটিও কেমন মুহূর্তেই আপন করে নেয়, আপন হয়ে যায়। বিপদে যার এগিয়ে আসার কথা সবার আগে, তাঁকে অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না আশেপাশে। যাকে কখনোই আশা করেন নি, তাঁকেই হয়তো পেয়ে যেতে পারেন কষ্টের দিনে। সেই আপনার চোখের জ্বল মুছে দিবে, কষ্টে পাশে থাকবে, মুখে হাঁসি ফোঁটাবে আর যদি কাউকে না পান, দেখবেন নিজের মাঝেই অন্য এক আমির অস্তিত্ব টের পাবেন। এই আমিত্বটা স্রষ্টার দান। যার কেউ নেই, তাঁর জন্যও মনে হয় কেউ একজন থাকেন। কিন্তু আমরা তা বুঝি না, আমরা তা অনুভব করতে পারি না। কেউ একজন আছেন, কেউ একজন থাকবেই।
কেউ কেউ মানুষকে কষ্ট দিয়ে পৈশাচিক আনন্দ পায়। বিপদে হাত না ধরে কষ্ট দিতেই যেন পছন্দ করে, কষ্টে পাশে না দাঁড়িয়ে দূর থেকে উপহাসের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। অনেক ক্ষতি করার পরেও যখন সে দেখে, ক্ষতিগ্রস্থ মানুষটি তারপরেও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে এগিয়ে চলেছে, তখন সে ঈর্ষান্বিত হয়। নিরীহ মানুষটির সাময়িক কষ্ট হয়, কিন্তু একদিন সে-ই কিন্তু জয়ী হয়। একটা সময় সেই কিন্তু সব চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়, মনের দিক থেকে একটা সময় সব চেয়ে কঠিন হয়। এতো বেশি কঠিন যে পাথরকেও যেন হার মানায়।
যে মানুষটা একটা সময় একটুতেই কষ্ট পেতো, একটুতেই চোখে জল গড়িয়ে পড়তো সেই মানুষটা হোঁচট খেতে খেতে উঠে দাঁড়ায়, কষ্টকে বস্তা বন্ধী করে পাথর করে মনে রেখে দেয়। পাথরও হয়তো একটা সময় ভাঙ্গে, গলে যায় কিন্তু এই মানুষটার মন গলে না। কারণ এই মনটা কষ্টে লালিত, নিঃসঙ্গতার চাদরে পালিত, মিথ্যা কথায় মন ভাঙ্গনের সুতোয় গড়া...।।
এই মনটা কি এতোটা পাথর হতো যদি চেনা মানুষ চেনাই থাকতো...!!?? যদি হাতটা কেউ বাড়াতো, যদি কষ্টের মাঝে, একা থাকার মাঝে একটু কেউ ভরসা দিতো, কেউ একজন সঙ্গী হতো পথ চলার...!!
Post a Comment