কাউকে খুব ভালোবাসো...? কি ভাবচ্ছো তার প্রতি সব অধিকার আছে তোমার..!! তোমার ধারণা ভুল, ১০০% ভুল। ভালোবাসা আর তার প্রতি অধিকার এক জিনিস নয়। ভালোবাসলেই অধিকার খাটানো যায় না, যদি না সেও তোমাকে ভালো না বাসে। যখন কাউকে ভালোবাসো তখন তার প্রতি তোমার কোন অধিকার জন্মায় না, বরং তোমার প্রতি তার এক ধরনের অধিকার জন্মায়। হয়তো সে তোমাকে এতোটুকু ভালোবাসে না কিন্তু তবু তোমার প্রতি তার এক ধরনের অধিকার চলে আসবে, তুমি তাকে ভালোবাসো বলে। তোমার ভালোবাসার মাত্রা যতো গভীর, তার অধিকার ততোটা।
কিন্তু, "যাকে তুমি ভালোবাসবে, তার উপর তোমার এক ধরণের অধিকার খাটাতে ইচ্ছা করবে। খুব ছোট ছোট অধিকার। যে কোন মূহুর্তে তার খোঁজ নেয়ার অধিকার, কোথায় যাচ্ছে, কখন কি করছে, ঘণ্টায় ঘণ্টায় তার খোঁজ নিতে ইচ্ছে করবে। মানুষটা ঠিক মত খেয়েছে কিনা, ঘুমাচ্ছে কিনা, অসুখ হলে ঠিক মতো ওষুধ খেয়েছে কিনা - তা জানার অধিকার। ঠিক মতো না খেলে, না ঘুমালে, ওষুধ না খেলে অধিকার খাটিয়ে বলার অধিকার তোমার নেই, ধমকের শুরে কথা বলার অধিকার নেই তোমার যে এই কাজটি কেন করো নি বা এই কাজটি কেন করেছো। মানুষটার মন খারাপ হলে মন ভালো করে দেয়ার অধিকার তোমার নেই। কিন্তু তোমার ভীষণ ভাবে ইচ্ছে করবে তার উপর এগুলো নিয়ে অধিকার খাঁটাতে, ভালোবাসা মিশিয়ে একটু ধমকের সুরে কথা বলতে। তোমার নিজেরো ইচ্ছে করবে অপর পাশের মানুষটিও তোমার উপর অধিকার নিয়ে কথা বলুক, একটু ধমকের শুরে কথা বলুক, ভীষণ ভাবে ইচ্ছে করবে পরাধীন হতে।
প্রচন্ড জ্বর হলে তার মাথায় হাত রাখার অধিকার, তার কপাল স্পর্শ করে জ্বর দেখার অধিকার তোমার নেই। বৃষ্টির দিনে একই ছাতার নিচে একটুখানি আশ্রয় পাবার অধিকার, দিন শেষে বুকের ভেতর জমে থাকা গল্প গুলো চিন্তাভাবনা ছাড়াই তাকে শোনানোর অধিকার তোমার নেই। মনের সব কথা নিঃদ্বিধায় বলার অধিকার, তার কাছে মনের সব কথা নিঃসঙ্কোচে বলার অধিকার নেই তোমার।
তুমি যাকে ভালোবাসো তার উপর এই অধিকার গুলো খাঁটাতে খুব করে ইচ্ছে করবে। এই অধিকার গুলো যদি তুমি মানুষটার উপর খাটাতে পারো তবে তুমি ভীষণ ভাগ্যবান বা ভাগ্যবতী। ভীষণ রকমের ভালোবাসার পরোও তার উপর অধিকার খাঁটাতে পারা যায় না, শুধু অপর পাশের মানুষটা ভালোবাসে না বলে। চাইলেও মানুষটার সামান্য খোঁজও নিতে পারা যায় না। কেন জানি আটকে যায়, অপর পাশের মানুষটির তির ছোড়া কথা আটকিয়ে দেয়। কঠিন বাস্তবতা তাকে আটকে দেয়।
অদৃশ্য অধিকার বলে একটা ব্যাপার আছে। একমুখী বা এক তরফা ভালোবাসায় এই অধিকার গুলোই অদৃশ্য হয়ে থাকে। চাইলেও অনেক কিছুই করা যায় না, বলা যায় না। মানুষটা তোমার খুব কাছেই থাকবে, মানুষটার সাথে তোমার কথা হবে প্রতিদিন, গল্প হবে...।। কিন্তু এই অধিকার গুলো তুমি কখনোই খাটাতে পারবে না তার উপর। তুমি নিজের মাঝে ছটফট করবে কিন্তু করার কিছুই থাকবে না তোমার।
বৃষ্টির দিনে মানুষটার ছাতার নিচে অনেক খানি জায়গা ফাঁকা থাকে, হুড তোলা রিকশাটাতে মানুষটার পাশের জায়গাটা শূন্য থাকে তুমি জানো। কিন্তু সেই শূন্যতা পূরণের অধিকার তোমার নেই। তোমার ইচ্ছে করবে এই শুন্যস্থান পূরণ করতে কিন্তু সে অধিকার তোমার নেই, একটুও নেই...।।
প্রচন্ড মন খারাপের সময় মানুষটার গাল বেয়ে দু' ফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে পড়বে যখন, মানুষটি যখন মন খারাপ করে গালে হাত দিয়ে বসে থাকবে তখন ঐ নরম গালে আঙুল ছুঁয়ে অশ্রু মুছে দেওয়ার অধিকার তোমার নেই, তার হাত গাল থেকে সরিয়ে নিজের হাতে নিয়ে বলার অধিকার নেই যে "আমি তো আছি পাশে", এটা বলা তোমার জন্য নিষেধ।
ভালোবাসার মানুষকে এক পলক দেখতে চাওয়ার মতো ছটফটানি আর কিছুতে নেই। হঠাৎ মাঝরাতে তাকে ভীষণ দেখতে মন চাচ্ছে তোমার। কিন্তুু তুমি হাজার চেষ্টা করলেও তাকে দেখতে পারবেনা। না তাকে এতো রাতে ফোন দেওয়ার অধিকার আছে, না তাকে বুঝাতে পারবে তাকে তোমার ভীষণ দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে।
তার সাথে হাঁটার অধিকার তোমার আছে, কিন্তুু তোমার প্রচন্ড ইচ্ছা থাকার পরও তার হাতটি ধরে হাঁটার অধিকার তোমার নেই। তার হাত নিজের বুকে রেখে বলার অধিকার নেই "ভালোবাসি"। প্রচণ্ড ক্লান্তিতে যখন তোমার মাথা ঝিম ধরে আসে, মাথা ঘোড়াচ্ছে তখন তার সামনে দাঁড়িয়ে থাকার অধিকার তোমার আছে কিন্তু তার কাঁধে মাথা রেখে একটু সস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অধিকার তোমার নেই। রাস্তায় হাটার সময় পাশের বাগানের ফুল দেখিয়ে তাকে বলার অধিকার আছে "ফুলটা সুন্দর তাই না?" কিন্তু সেই ফুল ছিঁড়ে তার কানে ফাঁকে বা চুলে গুঁজে দেওয়ার অধিকার নেই তোমার। তার কপালের অবাধ চুলে হাত দিয়ে সরিয়ে দেওয়া ইচ্ছে হলেও তোমার অধিকার নেই চুল সরিয়ে দেওয়ার, চুলে একটু "ফুঁ" দিয়ে চুল গুলো এলোমেলো করে দেওয়ার। বিন্দু পরিমাণ অধিকার নেই তোমার।
দিন শেষে তোমার শুন্যতা তোমার মনেই থাকে, সে বুঝবে না; কখনোই বুঝবে না। দিন শেষে তোমার জমে থাকা গল্প গুলো তোমারই থাকবে। ইচ্ছে করলেও তাকে কখনো বলা হবে না, তাকে কখনো বলা হয় না।
এই অদৃশ্য অধিকার গুলো শুধু কল্পনায় জমা থাকে। বাস্তবে দুটো মানুষের মাঝে একটা অদৃশ্য দেয়াল থাকে। দেয়ালের ওপাশ থেকে কেউ হাত না বাড়ালে ঐ দেয়াল টপকানো অসম্ভব ।"দেয়াল টপকানোর জন্য অপর পাশের মানুষটির হাত দরকার। এই দেয়ালটা চিনের প্রাচীর এর মতো বড়, প্রসস্থ মনে হলেও অপর পাশের মানুষটি চাইলেই হাত বাড়ালে ছুতে পারে।
একদিক থেকে বা এক তরফা ভালোবাসা গুলো প্রচন্ড রকমের কষ্টের হয়। তারপরও মানুষ গুলো দিনের পর দিন একটা মানুষকে ভালোবেসে যায় কারন সে ভাবে মানুষটি একদিন এসে তাকে জড়িয়ে ধরে বলবে আমিও তোমায় "ভালোবাসি"। এটা তার বিশ্বাস, এই বিশ্বাস টাই তার অস্তিত্ব। হয়তো কারো স্বপ্ন পূরন হয় আবার কারোটা দিন শেষে সব মনের ইচ্ছা গুলো নিয়ে কাটিয়ে দেয় রাতের পর রাত। মানুষটি হয়তো একদিন অনেক দূরে চলে যায় আর বিপরীত পাশে মানুষটার সব ইচ্ছে গুলো একদিন নিজেকে মেরে ফেলে।
আমার নাম লিলিয়ান এন. এটি আমার জীবনের একটি খুব আনন্দের দিন কারণ ডক্টর সাগুরু আমাকে আমার প্রাক্তন স্বামীকে তার জাদু এবং প্রেমের মন্ত্র দিয়ে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করেছেন। আমি 6 বছর ধরে বিবাহিত ছিলাম এবং এটি খুব ভয়ানক ছিল কারণ আমার স্বামী সত্যিই আমার সাথে প্রতারণা করছিল এবং বিবাহবিচ্ছেদ চাইছিল কিন্তু যখন আমি ইন্টারনেটে ডাঃ সাগুরুর ইমেল দেখতে পেলাম যে কীভাবে তিনি এত লোককে তাদের প্রাক্তন ফিরে পেতে সাহায্য করেছেন এবং সম্পর্ক ঠিক করতে সাহায্য করুন। এবং মানুষ তাদের সম্পর্কে সুখী হতে. আমি তাকে আমার পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করলাম এবং তারপর তার সাহায্য চাই কিন্তু আমার আশ্চর্যের জন্য, তিনি আমাকে বলেছিলেন যে তিনি আমাকে আমার ক্ষেত্রে সাহায্য করবেন এবং এখানে আমি এখন উদযাপন করছি কারণ আমার স্বামী ভালোর জন্য সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। সে সবসময় আমার পাশে থাকতে চায় এবং আমার বর্তমান ছাড়া কিছুই করতে পারে না। আমি সত্যিই আমার বিবাহ উপভোগ করছি, কি একটি মহান উদযাপন. আমি ইন্টারনেটে সাক্ষ্য দিতে থাকব কারণ Dr.saguru সত্যিই একজন সত্যিকারের বানান নিক্ষেপকারী। আপনার কি সাহায্য দরকার তাহলে এখনই ইমেলের মাধ্যমে ডাক্তার সাগুরুর সাথে যোগাযোগ করুন: drsagurusolutions@gmail.com তিনিই আপনার সমস্যার একমাত্র উত্তর এবং আপনাকে আপনার সম্পর্কের মধ্যে সুখী করে তোলে। এবং তার মধ্যে নিখুঁত
ReplyDelete1 প্রেমের বানান
2 জিতে প্রাক্তন ফিরে
3 গর্ভের ফল
4 বানান প্রচার
5 বানান সুরক্ষা
6 ব্যবসায়িক বানান
7 ভালো কাজের বানান
8 লটারি বানান এবং কোর্ট কেস বানান